‘এবং আইনস্টাইন’ – প্রাসঙ্গিক বিজ্ঞানপ্রবন্ধের
সংকলন
গৌতম গঙ্গোপাধ্যায়
‘এবং আইনস্টাইন’ অর্পণ পালের কয়েকটি
বিজ্ঞান বিষয়ক প্রবন্ধের সংকলন। নামটিতে অভিনবত্ব আছে, লেখক প্রথমেই বলেছেন ‘বইয়ের
মূল ভরকেন্দ্র বিশ শতকের শ্রেষ্ঠ পদার্থবিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন।‘প্রথম পর্বের ছটি প্রবন্ধের সেটা সর্বাঙ্গীণ
ভাবেই সত্যি। আইনস্টাইন সেখানে আছেন, এমনকি নাম উল্লেখ না থাকলেও আছেন। লেখক
বলেননি, কিন্তু দ্বিতীয় পর্বের জন্যও ঠিক তেমনি এক ভরকেন্দ্র তিনি বেছে নিয়েছেন।
সেখানে আছেন বিশ্বের সেরা বিজ্ঞানীদের প্রায় সব তালিকাতেই যিনি আইনস্টাইনকে সরিয়ে
প্রথম স্থান অধিকার করে নিয়েছেন, সেই আইজ্যাক নিউটন।
লেখক শুরুতে আইনস্টাইনের এক সংক্ষিপ্ত জীবনী যোগ করেছেন, ফলে পরের লেখাগুলি পড়তে সুবিধা হয়েছে। প্রথম প্রবন্ধে এসেছ ঠিক একশো বছর আগের এক পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণের কথা। সেই সময় ব্রিটিশ বিজ্ঞানী আর্থার এডিংটনের উদ্যোগে সূর্যের মাধ্যাকর্ষণে তারার আলো কতটা বেঁকে যায় তা মাপা হয়েছিল। এডিংটন ঘোষণা করেন যে আইনস্টাইনের চার বছর আগের সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের অংকের সঙ্গে তা মিলে গেছে। বিশ্বযুদ্ধ ক্লান্ত মানুষের কাছে দুইবিরোধী শিবিরের দুই বিজ্ঞানীর এই যৌথ কৃতিত্ব অন্য এক বার্তা নিয়ে এসেছিল। এডিংটনের অনুসৃত পদ্ধতি নিয়ে সম্প্রতি প্রশ্ন উঠেছে। সাধারণ আপেক্ষিকতা আইনস্টাইনের অন্যান্য বিখ্যাত তত্ত্বের মতো একবারে পূর্ণতা পায়নি, দশ বছরের চেষ্টাতে আইনস্টাইন তাঁর লক্ষ্যে পৌঁছেছিলেন। এই সমস্ত ইতিহাসও লেখাতে এসেছে। একশো বছর পরে জ্যোতির্বিদ্যা এমন স্তরে উঠেছে, যে কৃষ্ণগহ্বরের ছবি তোলা সম্ভব হয়েছে, সফল হয়েছে মহাকর্ষ তরঙ্গের সন্ধান। এ দুইই সেই সাধারণ আপেক্ষিকতাবাদের তত্ত্বের ভবিষ্যৎবাণী। তাই এই লেখাটি আজ খুবই প্রাসঙ্গিক।
লেখক শুরুতে আইনস্টাইনের এক সংক্ষিপ্ত জীবনী যোগ করেছেন, ফলে পরের লেখাগুলি পড়তে সুবিধা হয়েছে। প্রথম প্রবন্ধে এসেছ ঠিক একশো বছর আগের এক পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণের কথা। সেই সময় ব্রিটিশ বিজ্ঞানী আর্থার এডিংটনের উদ্যোগে সূর্যের মাধ্যাকর্ষণে তারার আলো কতটা বেঁকে যায় তা মাপা হয়েছিল। এডিংটন ঘোষণা করেন যে আইনস্টাইনের চার বছর আগের সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের অংকের সঙ্গে তা মিলে গেছে। বিশ্বযুদ্ধ ক্লান্ত মানুষের কাছে দুইবিরোধী শিবিরের দুই বিজ্ঞানীর এই যৌথ কৃতিত্ব অন্য এক বার্তা নিয়ে এসেছিল। এডিংটনের অনুসৃত পদ্ধতি নিয়ে সম্প্রতি প্রশ্ন উঠেছে। সাধারণ আপেক্ষিকতা আইনস্টাইনের অন্যান্য বিখ্যাত তত্ত্বের মতো একবারে পূর্ণতা পায়নি, দশ বছরের চেষ্টাতে আইনস্টাইন তাঁর লক্ষ্যে পৌঁছেছিলেন। এই সমস্ত ইতিহাসও লেখাতে এসেছে। একশো বছর পরে জ্যোতির্বিদ্যা এমন স্তরে উঠেছে, যে কৃষ্ণগহ্বরের ছবি তোলা সম্ভব হয়েছে, সফল হয়েছে মহাকর্ষ তরঙ্গের সন্ধান। এ দুইই সেই সাধারণ আপেক্ষিকতাবাদের তত্ত্বের ভবিষ্যৎবাণী। তাই এই লেখাটি আজ খুবই প্রাসঙ্গিক।
দ্বিতীয়
নিবন্ধের বিষয় আইনস্টাইনের সমসাময়িক অপর এক জার্মান বিজ্ঞানী ফ্রিৎজ হেবার। হেবার
এক জটিল মানুষ। একদিকে তিনি বাতাসের নাইট্রোজেন থেকে অ্যামোনিয়া সংশ্লেষ পদ্ধতি
আবিষ্কার করে সারের উৎপাদনে বিপ্লব এনেছেন, অন্যদিকে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তাঁর
তৈরি রাসয়ানিক অস্ত্র বহু সৈন্যের মৃত্যুর জন্য দায়ী। সেই নিয়ে তাঁর স্ত্রীর ক্লারার সঙ্গে তাঁর মতবিরোধ হয়েছিল, স্ত্রীর আত্মহত্যাও
তাঁকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত করতে পারে নি। লেখক উদ্ধৃত করেছেন হেবারের মত, যুদ্ধের
সময় বিজ্ঞানীর দায়িত্ব শুধুমাত্র দেশের প্রতি। এই আলোচনা আজ আমাদের দেশের
পরিপ্রেক্ষিতে আরো প্রাসঙ্গিক, কারণ প্রবন্ধটা পড়তে গিয়ে মনে পড়ে গেল যে ১৯১৪ সালে
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরুর পরেই জার্মান আগ্রাসনকে ধিক্কার জানিয়ে চারজন জার্মান
অধ্যাপক এক বিবৃতি প্রকাশ করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে একজন ছিলেন আইনস্টাইন। সেই
বিবৃতি ছিল জার্মানির বেলজিয়াম আক্রমণকে সমর্থনে তিরানব্বই জন জার্মান অধ্যাপক
পণ্ডিতের বিবৃতির প্রত্যুত্তর। তিরানব্বই জনের মধ্যে অনেকে পরে তাঁদের মত পরিবর্তন
করেছিলেন, হেবার কিন্তু তাঁদের মধ্যে পড়বেন না। অথচ আইনস্টাইন ও হেবার দুজনে ছিলেন
বন্ধু। ফ্যাসিবাদের কাছে শেষ পর্যন্ত উগ্র দেশপ্রেমও ইহুদি
পরিচয়ের পাশে গৌণ হয়েছিল, এটাই হেবারের জীবনের ট্রাজেডি।
তৃতীয়
প্রবন্ধে এসেছেন ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক, কোয়ান্টাম তত্ত্বের জনক এবং আইনস্টাইনের ঘনিষ্ঠ
বন্ধু।তিরানব্বই জনের বিবৃতির স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে তিনি
ছিলেন অন্যতম, আবার এক বছরের মধ্যেই তিনি নিজের ভুল বুঝে প্রকাশ্যে জার্মানির
সমালোচনা করেছিলেন। হিটলারের উত্থানের সঙ্গে অনেক জার্মান বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের
তত্ত্বকে ইহুদি বিজ্ঞান বলে উড়িয়ে দিচ্ছিলেন, প্ল্যাঙ্ক কিন্তু বিজ্ঞানের ব্যাপারে
কোনোরকম আপোস করতে রাজি ছিলেন না। ইহুদি বিজ্ঞানীদের রক্ষা করার জন্য তিনি
হিটলারের সঙ্গে দেখাও করেছিলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত ফ্যাসিবাদের সঙ্গে যে কোনো রকম
সমঝোতা ব্যর্থ হতে বাধ্য। প্ল্যাঙ্কও তাই ফ্যাসিস্ট আক্রমণের শিকার হয়েছিলেন।
চতুর্থ
প্রবন্ধটির বিষয় বর্তমান বহুচর্চিত, সত্যেন্দ্রনাথের আইনস্টাইনকে লেখা সেই বিখ্যাত
চিঠি এবং সত্যেন্দ্রনাথ ও আইনস্টাইনের সম্পর্ক। বিষয়টি পরিচিত হলেও প্রবন্ধের
মধ্যে সংক্ষিপ্ত আকারে সত্যেন্দ্রনাথের
জীবন আলেখ্য ও আইনস্টাইনের সঙ্গে তাঁর মতবিনিময়কে সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন
লেখক।পরের লেখাটিতে আছে ফ্যাসিবাদ থেকে আত্মরক্ষার জন্য আইনস্টাইনের
জার্মানি ত্যাগের কথা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাসের সময় তিনি কয়েকজন পরিচিত
বিজ্ঞানীর অনুরোধে স্বাক্ষর করেছিলেন মার্কিন রাষ্ট্রপতি রুজভেল্টকে লেখা এক
চিঠিতে, যেখানে হিটলারের হাতে নিউক্লিয়ার বোমার বিপদ সম্পর্কে সাবধান করা হয়েছিল। এই
ঘটনা প্রবাহের প্রথম পর্ব শেষ হয় হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে নিউক্লিয় বোমা নিক্ষেপের মাধ্যমে।
আইনস্টাইনের ভর ও শক্তির তুল্যতা সূত্র নিউক্লিয় বোমা তৈরিতে কোনো ব্যবহারিক কাজে
লাগে নি, আইনস্টাইন বোমা তৈরির সঙ্গে কোনোভাবে যুক্ত ছিলেন না। কিন্তু যখন যুদ্ধের
পরে জানা গেল যে জার্মানি সেই অস্ত্র তৈরির কাছাকাছিও পৌঁছোয় নি, তখন আইনস্টাইন সেই
চিঠিতে স্বাক্ষরের সিদ্ধান্ত নিয়ে অনুশোচনা করেছেন। এই পর্বের শেষ প্রবন্ধটি
আইনস্টাইনের নোবেল পুরস্কার নিয়ে, সে কথায় আমরা পরে আসব।
দ্বিতীয়
পর্বের প্রথম প্রবন্ধটির বিষয় নিউটনের অপ্রকাশিত পাণ্ডুলিপি। নিউটন অ্যালকেমি ও বাইবেলের ধর্মতত্ত্ব বিষয়ে অনেক কথা লিখেছিলেন। আধুনিক যুগে
আমরা অ্যালকেমির পরশপাথর তৈরির চেষ্টাকে আমরা বিদ্রূপ করতে অভ্যস্ত, কিন্তু
নিউটনের যুগে রসায়ন ও অ্যালকেমির মধ্যে সীমারেখা স্পষ্ট ছিল না। বিজ্ঞানের ঐতিহাসিকরা
অনেকে মনে করেন যে সাদা আলো যে নানা রঙের আলোর সমাহার, সেই ধারণা নিউটন তাঁর
অ্যালকেমি চর্চা থেকেই পেয়েছিলেন। প্রায় এক কোটি শব্দ সমন্বিত সেই পাণ্ডুলিপির
ইতিহাসও যথেষ্ট চমকপ্রদ।
পরের লেখাতে
আছেন জিওদার্নো ব্রুনো, আধুনিক বিজ্ঞানের প্রথম শহিদ। ক্যাথলিক চার্চের বিরাগভাজন
হয়ে গ্যালিলিও নিজের মতকে ভুল বলতে বাধ্য হয়েছিলেন। কেপলার ছিলেন জার্মান, নিউটন
ইংরেজ – দুজনেরই জন্ম প্রটেস্টান্ট দেশে। প্রটেস্টান্ট চার্চ ছিল অপেক্ষাকৃত
সহনশীল, তাঁদের বিজ্ঞান গবেষণাতে তা কোনো বাধা সৃষ্টি করেনি। গ্যালিলিও
ও ব্রুনোর সমসাময়িক কেপলার তাঁদের মতোই কোপার্নিকাসপন্থী ছিলেন। নিউটন অবশ্য পরের যুগের মানুষ। ব্রুনো দার্শনিক, বিজ্ঞানী নন। গ্যালিলিও ভুল স্বীকার করে চরম শাস্তি
এড়িয়েছিলেন। ব্রুনোর মত ছিল আরো বেশি বাইবেল বিরোধী। তিনি শুধু যে পৃথিবী সূর্যের
চারদিকে ঘোরে বলেছিলেন তা নয়, তিনি বলেছিলেন যে
মহাকাশে আছে অসংখ্য গ্রহ, সেখানে থাকতে পারে মানুষের মতো আরো উন্নত জীব।
ক্ষমা তিনি চাইবেন না, তাই তাঁকে পুড়ে মরতেই হল।
এই
পর্যায়ের তৃতীয় প্রবন্ধের বিষয় নিউটন ও রবার্ট হুকের সম্পর্ক। মাধ্যাকর্ষণ সূত্র
আবিষ্কারের ক্ষেত্রে হুক কৃতিত্ব দাবী করেছিলেন। এছাড়াও আরো নানা কারণে হুক ও
নিউটনের মধ্যে বিবাদ বেঁধেছিল। হুককে আমরা
এতদিন দেখেছি নিউটনের চোখে, যিনি নিজের কৃতিত্বের কোনো ভাগীদারকে সহ্য করতে পারতেন
না। ক্যালকুলাস আবিষ্কার নিয়ে লিবনিৎজের সঙ্গে তাঁর বিতণ্ডার ইতিহাস অনেকেরই জানা।
আধুনিক যুগ হুকের পুনর্মূল্যায়ন করছে। সংকলনের শেষ লেখাতে এসেছেন নিউটনের গুণমুগ্ধ
এক বিজ্ঞানী। এডমন্ড
হ্যালির বহুমুখী কৃতিত্ব নিউটনের আলোতে ঢাকা পরে গেছে, আমরা শুধু মনে
রেখেছি তাঁর নামাঙ্কিত ধূমকেতুটিকে। লেখক হ্যালিকে নতুন করে চিনিয়েছেন।
পরিশেষে
কয়েকটা ভিন্নমতও প্রকাশ করি। আইনস্টাইন যখন রবীন্দ্রনাথকে বোসের খবর জিজ্ঞাসা করেছিলেন, রবীন্দ্রনাথের মনে আড়াই দশকেরও বেশি সময়
পদার্থবিজ্ঞানের সঙ্গে সম্পর্কহীন জগদীশচন্দ্রের নাম আসেনি। তিনি ভেবেছিলেন দেবেন্দ্রমোহন বোসের কথা, যিনি গোটা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়টা জার্মানিতে কাটিয়েছেন। ডিরাক সত্যেন্দ্রনাথকে নোবেল পুরস্কার পাইয়ে দেওয়ার কথা
বলেছিলেন, এই কাহিনিতে বিশ্বাস করা শক্ত। ডিরাকের মনোবৃত্তি ছিল একেবারেই ভিন্নরকম। তিনি যদি বিশ্বাস করতেন সত্যেন্দ্রনাথকে নোবেল দেওয়া উচিত, তাহলে মনোনয়নের জন্য তিনি অন্যের মতামতের অপেক্ষা করতেন না।
আইনস্টাইনের নোবেল পুরস্কার সংক্রান্ত
প্রবন্ধে লেখক বলেছেন আপেক্ষিকতাবাদ কেনা দিয়ে আলোকতড়িৎ ক্রিয়ার ব্যাখ্যাকে পুরস্কারের
জন্য মনোনীত করা যেন ‘ইচ্ছা না থাকলেও দিতে হয় তাই দেওয়া’। একথার সঙ্গে একেবারেই একমত হওয়া গেল না। আপেক্ষিকতাবাদের জন্য আইনস্টাইন সাধারণ মানুষের মধ্যে বিখ্যাত, কিন্তু পদার্থবিজ্ঞানে
বিপ্লব ঘটানোর ক্ষেত্রে আলোকতড়িৎ ক্রিয়ার ব্যাখ্যা তাঁর অন্য কোনো কাজের থেকে
কোনোমতেই পিছিয়ে থাকবে না। বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের ব্যাখ্যা করার জন্য আমাদের অবশ্য
প্রয়োজন কোয়ান্টাম বলবিদ্যা। তার জন্মের পিছনে আছে
চারটি মৌলিক আবিষ্কার: প্ল্যাঙ্কের কোয়ান্টাম তত্ত্ব, আইনস্টাইনের আলোকতড়িৎ
তত্ত্ব, নিলস বোরের পরমাণুর মডেল এবং সত্যেন্দ্রনাথ বোসের প্ল্যাঙ্কের সূত্রের
ব্যাখ্যা। প্ল্যাঙ্ক সহ কোনো বিজ্ঞানীই সেই সময় কোয়ান্টাম তত্ত্বের গুরুত্ব বুঝতে
পারেন নি। আইনস্টাইনই প্রথম তা উপলব্ধি করে তাকে আলোকতড়িৎ ক্রিয়ার ব্যাখ্যাতে ব্যবহার
করেছিলেন। আইনস্টাইন নিজে অবশ্য কোয়ান্টাম বলবিদ্যাকে শেষ কথা মনে করতেন না,
কিন্তু সে স্বতন্ত্র প্রশ্ন।
প্রবন্ধগুলি সহজ ভাষায় লেখা, প্রায়
সবকটিই বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ পেয়েছিল। সংকলনের সময় বিষয় নির্বাচনে মুনশিয়ানা
লক্ষণীয়, দুই শতাব্দীর দুই সেরা বিজ্ঞানীর যুগ তরুণ লেখকের কলমে উঠে এসেছে। পাঠক
অনেক নতুন তথ্য খুঁজে পাবেন, আবার অনেক পুরানো কথাও নতুন আলোতে এসেছে। বইয়ের ছাপা
সুন্দর, সৃষ্টিসুখ প্রকাশনা বইটি প্রকাশ করে আমাদের ধন্যবাদার্হ হয়েছেন।
এবং আইনস্টাইন
লেখক অর্পণ পাল
সৃষ্টিসুখ প্রকাশনা
মূল্য: ১৩৯ টাকা
(প্রকাশঃ জনবিজ্ঞানের ইস্তাহার, নভেম্বর ২০১৯)
(প্রকাশঃ জনবিজ্ঞানের ইস্তাহার, নভেম্বর ২০১৯)
No comments:
Post a Comment