শুনো না অপপ্রচার,
ভূতপেত্নিরা মানুষ পেলেই
মটকে দেয় না ঘাড়।
তা বলে ভেবো না যেন
অশরীরীদের হেলাফেলা করে
পার পাবে কক্ষনো।
বাজে যবে রাত আটটা
পেত্নী রানিকে সেলাম না দিলে
খেতে হয় রামগাঁট্টা।
আছে সে কন্ধকাটা,
হাসো যদি দেখে মাথা ছাড়া টুপি
মেরে যাবে ঠিক চাঁটা।
কোরো নাকো যেন ভুল,
নিশির গানকে সাবাসি না দিলে
ছিঁড়ে নিতে পারে চুল।
থেকো খুব সাবধান,
ব্রহ্মদত্যি প্রণাম না পেলে
মুলে দেয় দুই কান।
হয়ো নাকো অজ্ঞান
শাঁকচুন্নির হাসি শুনে কভু,
চিমটিতে যাবে প্রাণ।
মামদো ভূতের দাড়ি
ভুল করে কভু ছিঁড়ে দাও যদি
পিঠে পড়বেই বাড়ি।
বলে রাখি আগভাগ,
পান থেকে চুণ খসলে পরেই
ভূতেদের জাগে রাগ।
অশরীরীদের গুণ
নাই গাও যদি, মুখেতে তেনারা
দেবেন কালি ও চুণ।
ভূতপেত্নিরা মানুষ পেলেই
মটকে দেয় না ঘাড়।
তা বলে ভেবো না যেন
অশরীরীদের হেলাফেলা করে
পার পাবে কক্ষনো।
বাজে যবে রাত আটটা
পেত্নী রানিকে সেলাম না দিলে
খেতে হয় রামগাঁট্টা।
আছে সে কন্ধকাটা,
হাসো যদি দেখে মাথা ছাড়া টুপি
মেরে যাবে ঠিক চাঁটা।
কোরো নাকো যেন ভুল,
নিশির গানকে সাবাসি না দিলে
ছিঁড়ে নিতে পারে চুল।
থেকো খুব সাবধান,
ব্রহ্মদত্যি প্রণাম না পেলে
মুলে দেয় দুই কান।
হয়ো নাকো অজ্ঞান
শাঁকচুন্নির হাসি শুনে কভু,
চিমটিতে যাবে প্রাণ।
মামদো ভূতের দাড়ি
ভুল করে কভু ছিঁড়ে দাও যদি
পিঠে পড়বেই বাড়ি।
বলে রাখি আগভাগ,
পান থেকে চুণ খসলে পরেই
ভূতেদের জাগে রাগ।
অশরীরীদের গুণ
নাই গাও যদি, মুখেতে তেনারা
দেবেন কালি ও চুণ।
(প্রকাশ একপর্ণিকা শারদীয় সংখ্যা ১৪২৮)
No comments:
Post a Comment